দক্ষিণ বঙ্গের শিক্ষা ও সংস্কৃতির অন্যতম প্রের চরণক্ষেত্র কালিয়া পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়। ১৮৯৫ থেকে যাত্রা গরু, চলছে অদ্যাবধি। আমি এই বিদ্যালয়েরই হাম। ২০১৫ সালে যখন বিদ্যারয়টি প্রতিষ্ঠান ১৫০ বছর পূর্ণ করছে এখন আমি অং বিশালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে কর্মরত। আমার পূর্বে যাঁর এই বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে কর্মবর ছিলেন তাঁরা গারোতে এক একজন আনের সাংক এবং স্বমহিমায় উজ্জ্বল। এখ) মহান বস্তুল আলামিন সাধশত বর্ষপূর্তির এই মাহেন্দ্রক্ষণে আমার উপরই অত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষরের মহান দায়িত্ব এবং সেই সূত্রে সার্ধশত বর্ষপূর্তি উৎসব আয়োজনের দায়িত্ব অর্পণ করেছেন। এই সচিত্ব পালন একদিকে গৌরবের, আবেগের, অনির্বচনীয় অনুভূতির সৃষ্টিকারী। অপর দিকে সুকঠিন বটে জ্যাতি, অপরাজেয় তারুণ্যের ঐকান্তিক সহযোগিতায় এই কাদায়িত্ব পালন আমার কাছে অত্যন্ত সহজ মনে হচ্ছে। এই বিদ্যালয়ে যাঁরা একসময় অধ্যয়ন করেছেন আমার এমন এবলে হাত-ছাত্রী সার্ধশত বর্ষপূর্তি উৎসব আয়োজনে ৭-৭ ভূমিকা রাখার নিমিত্তে আমানের আহ্বানে অদ্ভুতপুর্ব সাড়া দিয়েছেন। তাঁদের অক্লান্ত পরিশ্রম এবং অনুপ্রেরণাদায়ী আত্মবিশ্বাস ছাড়া সার্ধশত বর্ষপূর্তি উৎসবের এমন বর্ণাঢ্য আয়োজন হাতে নেওয়া আমার জন্য এতটা সন্ধিনায়ক নাও হতে পারত।

সার্ধশত বর্ষপূর্তির এই ঐতিহাসিক মুহূর্তে আমি শ্রদ্ধাবনত চিত্তে স্মরণ করছি সেই সবল জ্ঞানতাপসদের, যারা এই জনপদের মানুষদের যুগের পর যুগ এনের আলো দান করে গেছেন। স্মরণ করছি বিদ্যালয়টির মহান প্রতিষ্ঠাতাগণকে স্মরণ করছি অস্ত্র বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক, মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়ে নিহত শহীদ বুদ্ধিজীবী, শেখ মানুস সালামকে। স্মরণ করছি আমার আদর্শ ও চেতনার উৎস, স্বাধীনতাবিরোধী দুর্বৃত্তদের হাতে খ-পুত্রক নিহত কালিয়ার উন্নয়নে

দক্ষিণ বঙ্গের শিক্ষা ও সংস্কৃতির অন্যতম প্রের চরণক্ষেত্র কালিয়া পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়। ১৮৯৫ থেকে যাত্রা গরু, চলছে অদ্যাবধি। আমি এই বিদ্যালয়েরই হাম। ২০১৫ সালে যখন বিদ্যারয়টি প্রতিষ্ঠান ১৫০ বছর পূর্ণ করছে এখন আমি অং বিশালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে কর্মরত। আমার পূর্বে যাঁর এই বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে কর্মবর ছিলেন তাঁরা গারোতে এক একজন আনের সাংক এবং স্বমহিমায় উজ্জ্বল। এখ) মহান বস্তুল আলামিন সাধশত বর্ষপূর্তির এই মাহেন্দ্রক্ষণে আমার উপরই অত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষরের মহান দায়িত্ব এবং সেই সূত্রে সার্ধশত বর্ষপূর্তি উৎসব আয়োজনের দায়িত্ব অর্পণ করেছেন। এই সচিত্ব পালন একদিকে গৌরবের, আবেগের, অনির্বচনীয় অনুভূতির সৃষ্টিকারী। অপর দিকে সুকঠিন বটে জ্যাতি, অপরাজেয় তারুণ্যের ঐকান্তিক সহযোগিতায় এই কাদায়িত্ব পালন আমার কাছে অত্যন্ত সহজ মনে হচ্ছে। এই বিদ্যালয়ে যাঁরা একসময় অধ্যয়ন করেছেন আমার এমন এবলে হাত-ছাত্রী সার্ধশত বর্ষপূর্তি উৎসব আয়োজনে ৭-৭ ভূমিকা রাখার নিমিত্তে আমানের আহ্বানে অদ্ভুতপুর্ব সাড়া দিয়েছেন। তাঁদের অক্লান্ত পরিশ্রম এবং অনুপ্রেরণাদায়ী আত্মবিশ্বাস ছাড়া সার্ধশত বর্ষপূর্তি উৎসবের এমন বর্ণাঢ্য আয়োজন হাতে নেওয়া আমার জন্য এতটা সন্ধিনায়ক নাও হতে পারত।

সার্ধশত বর্ষপূর্তির এই ঐতিহাসিক মুহূর্তে আমি শ্রদ্ধাবনত চিত্তে স্মরণ করছি সেই সবল জ্ঞানতাপসদের, যারা এই জনপদের মানুষদের যুগের পর যুগ এনের আলো দান করে গেছেন। স্মরণ করছি বিদ্যালয়টির মহান প্রতিষ্ঠাতাগণকে স্মরণ করছি অস্ত্র বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক, মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়ে নিহত শহীদ বুদ্ধিজীবী, শেখ মানুস সালামকে। স্মরণ করছি আমার আদর্শ ও চেতনার উৎস, স্বাধীনতাবিরোধী দুর্বৃত্তদের হাতে খ-পুত্রক নিহত কালিয়ার উন্নয়নে